Saturday, December 29, 2012

আমি রানুর দুধ দুইটা খপ করে ধরলাম।


রানুর আমসাইজ ফর্সা স্তন দুটোর অর্ধেকটা উঁকি দিচ্ছে
রানুর সুন্দর স্তন দুটো যে কী দারুন সেক্সী লাগতো সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
রানুর বাসায় যাবার ছুতা খুজতাম সবসময় । উদ্দেশ্য রানু র রূপ দর্শন। রূপ এবং যৌবন বিশেষ করে রানুর সুন্দর স্তন যুগল। মনে আছে রানু বিয়ের পরদিন সকালে বিছানায় বসে আছে, স্বামী বাইরে গেছে, অন্যন্য রা গেছে কথা বলতে, ফাজিল এক  আমার সামনেই জিজ্ঞেস করে বসে রাতে কী কী হয়েছে। সেই আমি চোখের সামনে দেখলাম রানু  আলুথালু বেশে বসে আছে। সারারাতের
ধকলের চিহ্ন পরিষ্কার। চেহারায় তৃপ্তির ছাপ। পালিয়ে বিয়ে করেছেন রানু । এখানে ছিল লুকানো বাসর। কিন্তু আমি যেটা বেশী খেয়াল করলাম সেটা হলো রানুর লাল শাড়ীটা কোলে পড়ে আছে। ব্লাউজের লো কাট ফাক দিয়ে রানুর আমসাইজ ফর্সা স্তন দুটোর অর্ধেকটা উঁকি দিচ্ছে। রানুর স্তনের সেই শূভ্র সৌন্দর্য আমার চোখে এখনো ভাসে। পরিপূর্ন যৌবন বললে রানুকে ভাসে। আমি চোখ ফেরাতে পারলাম না। জুলজুল করে তাকিয়ে রইলাম রানুর দুধের দিকে। এই দুধ দুটো সারারাত কামড়ে কামড়ে খেয়েছে আংকেল। আমার খুব হিংসা হতে লাগলো। ইশশ একবার যদি খেতে পারতাম। সেদিন বাসায় ফিরে হাত মেরেছি। কল্পনায় চুষেছি অনেকবার।এরপর থেকে রানু  আমার খুব প্রিয় হয়ে গেল। সুযোগ পেলেই ঢু মারতাম রানুদের রান্নাঘরে। রানু  যখন বসে বসে তরকারী কাটতেন রানুর হাটুর চাপে একটা স্তন ব্লাউজের উপরের ফাক দিয়ে প্রায় অর্ধেক বের হয়ে আসতো। এটা আমার নিয়মিত দৃশ্য হয়ে গেল। তাছাড়া অনেক সময়ই ঘরে কাজ করার সময় রানু  শাড়ী পড়তেননা। সায়া-ব্লাউজ পরেই কাজ সারতেন কেন যেন। তাছাড়া রানুর ব্রা বেশী ছিলনা বলে ঘরে ব্রা টা পরতেন না। ফলে খালি ব্লাউজের খোলসে রানুর সুন্দর স্তন দুটো যে কী দারুন সেক্সী লাগতো সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। রানু  যখন আমাদের বাসায় আসতেন তখনো দেখতাম রানুর শাড়ী বুকে ঠিকমতো নাই। হয়তো একপাশে সরে একটা স্তন দেখা যাচ্ছে অথবা দুই স্তনের মাঝখানে পড়ে আছে। আমি জানিনা এটা রানুর ইচ্ছাকৃত ছিল কিনা। কিছু মেয়ে আছে যাদের গায়ে কাপড় থাকতে চায়না। ইনিও সেরকম হয়তো। কিন্তু আরেকটা কথা মনে হতো, রানুর যৌবন বোধহয় অপচয় হচ্ছে। রানুর শরীর দেখে মনে হয়, এই শরীর আরো আদর চায়, আরো সোহাগ চায়। একদিন আমি সেই সোহাগের সঙ্গী হলাম।তোমার সাথে একটু কথা আছে। বালতিটা রেখে আসো। আচ্ছা। বলেন কী কথা।করে তো, কিন্তু কী করে ধরি এখন ধর বা ? হ্যাঁ
 আসো ধরো, টিপো, খাও, তোমার যা যা করতে ইচ্ছা করে করো। আমি এক ঘন্টা সময় দিলাম। তারপর আমি রান্না বসাবো।
 আমি রানুর দুধ দুইটা খপ করে ধরলাম। তুলতুলে নরম, কিন্তু টাইট। ব্লাউজের বোতাম খুলে সরাসরি দুধে হাত দিলাম। ওম ওম নরম। টিপতে খুব আরাম লাগছে। বোটাটা খাড়া হয়ে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। চুমু খেতে গিয়ে সামলাতে না পেরে পুরোটা মুখে পুরে চোষা শুরু করলাম। এই মজার চুষনি জীবনেও পাইনি। বৌয়েরটা এত চুষি তবু রানু র মতো মজা লাগে না। এত মজার দুধ ছিল রানুর গুলো। মুখের ভেতর রাবারের বল নিয়ে যেন খেলছি। চুষতে চুষতে আমার ধোনটা খাড়া আর গরম।  হাপাচ্ছে উত্তেজনায়। আমার মাথার চুল ধরে আমাকে বুকের সাথে চেপে ধরেছে। আমি রানুকে ঠেলে বিছানায় নিয়ে ফেললাম। আজ না চুদে ছাড়বো না মাগীকে। না দিলে জোর করবো। আমি সিরিয়াস। বিছানার সাথে চেপে ধরে গায়ের উপর উঠলাম। এক হাতে আমার প্যান্ট খুলে ফেললাম, তখনো আমি জাঙ্গিয়া পরি না। ধোনটা লাল টানটান হয়ে আছে, যে কোন মুহুর্তে মাল বেরুবে এই অবস্থায়।  চুদতে দিতে রাজী আছে কি না জানি না, কিন্তু মৃদু বাধা দিচ্ছে চোদার কাজে। এই মৃদু বাধায় কাজ হবে না। আমি রানুকে বিছানায় চেপে ধরে শাড়ীটা রান পর্যন্ত তুলে ফেললাম। তারপর কোমরটা খপ করে নামিয়ে দিলাম। এর আগে কাউকে চুদিনি। কিন্তু ব্লু ফিল্মে দেখেছি কীভাবে চুদতে হয়। এখানে রানু রাজী কি না বুঝতে পারছি না। তাই আন্দাজে ঠেলছি সোনা বরাবর। লিঙ্গের মধ্যে ঘন কেশের স্পর্শ পেলাম, কিন্তু ছিদ্র পেলাম না। হাত দিয়ে ছিদ্র খুজলাম, ভেজা ভেজা লাগলো। রানুর মাল বেরুচ্ছে। আমার কোমড় ধৈর্য মানছে না। ঠাপ মারা শুরু করলো ছিদ্রের বাইরে। রানু গোঙাচ্ছে। আমি আবার মুখ দিলাম দুধে। চুষতে চুষতে ঠেলছি। কয়েক মিনিট পর চিরিক চিরক অনুভুতি হলো, মাল বেরিয়ে গেল তীব্র বেগে। ভরিয়ে দিল রানু র সোনার অঙ্গ, সোনার কেশগুচ্ছ। পরে দেখেছি রানু  কী ভয়ানক কামার্ত মহিলা। আমার ১৭ বছর বয়সী শরীর ও যৌবনকে চিবিয়ে খেয়েছে। সে আরেক গল্প।

No comments:

Post a Comment